×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-২৬
  • ৫২ বার পঠিত
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (ইপিজেড) মাত্র ৩০ শতাংশ জায়গা ব্যবহার করে কমপক্ষে ৩৩৩ মেগাওয়াট অতিরিক্ত সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব। গতকাল শনিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ডেইলি স্টার সেন্টারে চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত ‘বাংলাদেশে সোলার নেট মিটারিংয়ের সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতা’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য জানানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ইপিজেড কর্তৃপক্ষের নেট মিটারিং ব্যবস্থায় অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতা দূর করে উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করা সম্ভব। এ ছাড়া সৌর উপকরণ আমদানির ওপর করের বোঝা কমানোর সুপারিশ করা হয়।

অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক ইশতিয়াক বারী। গবেষণায় দেখা যায়, দেশে গত সাত বছরে মাত্র ১১০ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ নেট মিটারিং পদ্ধতিতে যুক্ত হয়েছে, যার ৫৫ শতাংশ এসেছে বাণিজ্যিক ভবনের মাধ্যমে। নেট মিটারিংয়ের মাধ্যমে ৫৫.৬ শতাংশ শিল্প উৎপাদনে কার্বন ডাই-অক্সাইড নিঃসরণ কমেছে। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলে নেট মিটারিংয়ের সুবিধা দেওয়া হলে মাত্র ৩০ শতাংশ এলাকা থেকে প্রায় ৩৩৩ মেগাওয়াট নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এম জাকির হোসেন খান। তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়ন নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে গবেষণাপ্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ। ধারাবাহিক গবেষণার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে, বিশেষত ইপিজেড এলাকায় সোলার নেট মিটারিংয়ের সম্ভাবনা ও প্রতিবন্ধকতা বিষয়ে একটি গবেষণা সম্পন্ন করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat