×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-২৬
  • ৫২ বার পঠিত
যুক্তরাজ্যে আগামী ৪ জুলাই অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে গতকাল শনিবার তৃতীয় দিনের মতো প্রচারণা চালিয়েছেন কনসারভেটিভ আইন প্রণেতা প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক এবং বিরোধী লেবার পার্টির নেতা কিয়ার স্টারমার।

নিজ নির্বাচনী এলাকা নর্থ ইয়র্কশায়ারের রিচমন্ডে গতকাল প্রচারণা চালান সুনাক। এ সময় হাই স্ট্রিটের একটি পানশালায় সাবেক আট সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী। তাঁদের সঙ্গে প্রাতরাশ করেন।

এদিকে ফুটবল ক্লাবগুলোতে প্রচারণা অব্যাহত রেখেছেন লেবার নেতা কিয়ার স্টারমার। গতকাল তিনি স্টাফোর্ড রেঞ্জার্স ক্লাবে প্রচারণা চালান। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে লেবার পার্টির এই নেতা বলেন, ‘জীবনযাত্রার ব্যয় প্রত্যেক ভোটারের শঙ্কার প্রধান কারণ। এ জন্য লেবার পার্টির প্রধান লক্ষ্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন।

সে ক্ষেত্রে প্রথম পদক্ষেপ হবে অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করা।’ ভোটারদের বয়স কমানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি ১৬ ও ১৭ বছর বয়সীদের ভোট দিতে দেখতে চাই। যেহেতু তারা কাজ করতে পারে, আয়কর দিতে পারে, সেহেতু তাদের ভোট দেওয়ার অধিকারও থাকা উচিত।’ এক জরিপে দেখা গেছে, সুনাকের চেয়ে ২০ পয়েন্টের ব্যবধানে এগিয়ে আছেন স্টারমার।

এদিকে শতাধিক আইন প্রণেতা আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। তাঁদের মধ্যে লেবার পার্টির ২০ জন, এসএনপির ৯ জন এবং সবচেয়ে বেশি ৭৭ জন কনসারভেটিভ আইন প্রণেতা অবসর নিতে যাচ্ছেন। ফলে আগামী নির্বাচনে জয় পাওয়া সুনাকের জন্য মোটেও সহজ হতে যাচ্ছে না বলে মত বিশ্লেষকদের।

নির্বাচনে নেই মাইকেল গভ

প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সরকারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্য আবাসন মন্ত্রী মাইকেল গভ আগামী নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে, নর্দার্ন আয়ারল্যান্ডের মন্ত্রী ক্রিস হ্যারিস, সাবেক মন্ত্রী জেমস হিপি এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেসের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিকরা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat