রোববার (১৯ মে) মিরপুর-১ আনসার ক্যাম্প বাসস্ট্যান্ডে ওএমএস ট্রাকসেল কেন্দ্রে ওএমএস কার্ডের মাধ্যমে ন্যায্যমূল্যে সুবিধাভোগীদের মাঝে চাল ও আটা বিক্রয় কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
তিনি বলেন, দেশের একটি মানুষও না খেয়ে থাকবে না। সে লক্ষ্যেই কাজ করছেন শেখ হাসিনা।
ভর্তুকি দিয়ে চাল বিক্রি করা হচ্ছে উল্লেখ করে মন্ত্রী আরও বলেন, এক কেজি চাল সরকার ৫৪-৫৫ টাকায় কিনছে। তবুও জনগণের সুবিধার্থে ওএমএসের মাধ্যমে ৩০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে।
শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই দেশে গণতন্ত্র রক্ষা পেয়েছে বলেও জানান খাদ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা অন্যান্য দেশের তুলনায় ভালো আছি। আরও ভালো থাকতে হবে।’
সরকার পহেলা বৈশাখে চালের বস্তার গায়ে জাত ও মূল্য লেখা বাধ্যতামূলক করলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি কেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখনও বাজারে পুরানো চাল আছে। এই চালগুলো শেষ হতে দেন। নতুন চাল এলে তারপর কার্যকর হবে।’
এ সময় ঢাকা-১৪-র সংসদ সদস্য মাঈনুল হোসেন খান নিখিল বলেন, সঠিকভাবে ওএমএস কার্ড বিতরণ হচ্ছে কি না, সেটি মনিটরিং করা দরকার। সত্যিকারের পিছিয়ে পড়া মানুষরা এই কার্ড পাচ্ছে কি না, সেটি তদারকি করে দেখতে হবে।
এ জাতীয় আরো খবর..