×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৮-০১
  • ৫৭ বার পঠিত
ইন্টারনেট সেবা বন্ধ নিয়ে বারবার নিজের অবস্থান বদল করায় প্রশ্নের মুখে পড়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ বিষয়ে ব্যর্থতার দায় নিয়ে পদত্যাগ করবেন কিনা, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাব এড়িয়ে যান তিনি।

বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে এমন রোষানলে পড়েন প্রতিমন্ত্রী।

কোটা সংস্কার আন্দোলন নিয়ে মিথ্যা, গুজব ও অপপ্রচার বন্ধে সামাজিক মাধ্যমগুলো কেন পদক্ষেপ নেয়নি, তা জানাতে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে (বিটিআরসি) হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দিতে, সম্প্রতি ফেসবুক, টিকটক ও ইউটিউবকে চিঠি দেয় সরকার। গত ৩১ জুলাই জবাব দেয়ার শেষ দিন টিকটকের প্রতিনিধি হাজির হলেও ভার্চুয়াল বৈঠক করে ফেসবুক ও ইউটিউব।
 
সরকারের নির্দেশ দেয়ার পরও ফেসবুক ও ইউটিউবের প্রতিনিধি কেন সশরীরে হাজির হয়নি। চলমান পরিস্থিতিতে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ নিয়ে কেন বারবার অবস্থান বদল করেছেন, এ নিয়ে গণমাধ্যমকর্মীর প্রশ্নের মুখে পড়েন প্রতিমন্ত্রী। পাশাপাশি এই ব্যর্থতার দায় নিয়ে তিনি পদত্যাগ করবেন কি না, এমন প্রশ্নেরও স্পষ্ট উত্তর দেননি প্রতিমন্ত্রী পলক।
 
পদত্যাগের বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘ফেসবুক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে এসে তাদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করেছে। পাশাপাশি সশরীরে উপস্থিত না হওয়ার জন্যও দুঃখ প্রকাশ করেছে। সেই সঙ্গে দেশের সংবিধান আগামী দিনে তারা মেনে চলবে বলে আমাদের আশ্বাস দিয়েছে।’

এ সময় বোনাস ডেটা প্যাকেজ গ্রাহকরা ঠিকমতো পাচ্ছে না, এমন অভিযোগের বিষয়ে প্রতিমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। তিনি জানান, সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে সংশ্লিষ্ট অপারেটরের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
 
এ সময় কোটা সংস্কার আন্দোলনে চলমান সহিংসতায় এ পর্যন্ত অবকাঠামো ও ব্যবসা-বাণিজ্য মিলে প্রায় ১৮ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানান পলক।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat