তবে ২০২৫-২৬ অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি আবারও ৭ শতাংশের ঘরে উঠবে বলে সংস্থাটি মনে করছে। বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক বিশ্লেষণ করেছে আইএমএফ।
সংস্থাটির মতে, বাংলাদেশের অর্থনীতি বহুমুখী চ্যালেঞ্জের মুখে আছে। বিশ্ববাজারে ধারাবাহিকভাবে পণ্যের উচ্চ মূল্য ও বৈশ্বিক আর্থিক খাতে অর্থপ্রবাহ কমে যাওয়ায় সামষ্টিক অর্থনীতিতে সংকট বেড়েছে।
এতে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত এবং স্থানীয় টাকার ওপর চাপ পড়েছে। এই চাপ সামলাতে অবশ্য মুদ্রা বিনিময় হার সংশোধনে সাহসী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
এরই মধ্যে আইএমএফের ঋণের তৃতীয় কিস্তির ১ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার অনুমোদন পেয়েছে বাংলাদেশ। দুই দিনের মধ্যে এ অর্থ ছাড় দেওয়া হবে বলে জানা যায়। সোমবার রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
এর আগে, কিস্তির অর্থ ছাড়ের শর্ত বাস্তবায়ন এবং অর্থনৈতিক সংস্কারের অগ্রগতি দেখতে গত ২৪ এপ্রিল সংস্থাটির একটি মিশন ঢাকায় আসে। তারা সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে বৈঠক করে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমায় গত বছরের ৩০ জানুয়ারি আইএমএফের সঙ্গে ৪৭০ কোটি ডলারের ঋণচুক্তি করে বাংলাদেশ।
এ জাতীয় আরো খবর..