ইউরোর প্রথম ম্যাচে সোমবার রাতে অস্ট্রিয়ার বিরুদ্ধে খেলতে নেমে নাকে চোট পান কিলিয়ান এমবাপ্পে। রক্তাক্ত হয়ে যায় নাক-মুখ। চোট এতটাই গুরুতর যে, এবারের ইউরোয় আর কোনো ম্যাচ তিনি খেলতে পারবেন কি না, তা নিয়েই সন্দেহ রয়েছে।
৮৫ মিনিটের মাথায় অস্ট্রিয়ার ডিফেন্ডার ডানসোর সঙ্গে সংঘর্ষে নাক ফাটে এমবাপ্পের।
রক্তে ভিজে যায় তার মুখ এবং জার্সি। খেলা বন্ধ থাকে কিছুক্ষণ। এমবাপেকে তুলে নিতে চেয়েছিলেন কোচ দিদিয়ের দেশম। তবে চোটের পরেও খেলা চালিয়ে যান তিনি।
শেষ পর্যন্ত ৯০ মিনিটে অ্যাম্বুল্যান্সে করে স্টেডিয়াম ছাড়েন এমবাপে।
এক ফরাসি সাংবাদিক জানিয়েছেন, এমবাপ্পের নাক ভেঙে গেছে। হাসপাতালেই আছেন। নাকে আরও অস্ত্রোপচার করা হতে পারে।
ফ্রান্সের কোচ দেশম বলেন, “আমি এখনও এমবাপের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানি না। তবে চোট খুব ছোট নয়। এখনই আমার পক্ষে বলা সম্ভব নয় এমবাপে কেমন আছে। চিকিৎসকেরা দেখছেন। তবে খুব ভাল অবস্থায় নেই।
খুব বাজে ভাবে নাকে লেগেছে। এটা আমাদের জন্য ভাল খবর নয়। অবস্থা গুরুতর।”
মঙ্গলবার সকালের দিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক পোস্টে ফ্রান্সের অধিনায়কেএমবাপ্পে লেখেন, “মুখোশ সম্পর্কে কারও কোনও ধারণা আছে?”
এরপরেই শুরু হয় জল্পনা। মনে হচ্ছে পরের ম্যাচ গুলোতে খেললে মুখোশ পরে খেলবেন এমবাপ্পে। যদিও তিনি আদৌ খেলতে পারবেন কি না তা নিশ্চিত করে বলতে পারেননি ফরাসি কোচ।
এ জাতীয় আরো খবর..