তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৬ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম ৬ মাস স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৮ মে) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। রিট পক্ষের আইনজীবী সায়েদুল হক সুমন জানান, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। সেই ফাঁস হওয়া প্রশ্নে অনেকে পরীক্ষা দেন। এ কারণে প্রকাশিত ফলাফল নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।
প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার ঘটনার তদন্ত ও পরীক্ষা স্থগিত চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেন ঢাকা ও চট্টগ্রামের কয়েকজন পরীক্ষার্থী। সংশোধিত ফলাফলে ৪৬ হাজার ১৯৯ জনকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়। নির্বাচিতদের ভাইভা চলমান রয়েছে।
এ জাতীয় আরো খবর..