×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-১১
  • ৬৯ বার পঠিত
স্থানীয় সরকার, পল্লী ও উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুগোপযোগী ও কর্মদক্ষ যুবসমাজের কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেণ্ডের সম্ভাবনাময় সময় পার করছে। জনসংখ্যাগত এই সুবিধার সঠিক ব্যবহার করতে আমাদের সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

আজ শনিবার (১১ মে) সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাণিজ্য অনুষদের অধ্যাপক হাবিবুল্লাহ কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত ইয়ুথ লিডারশীপ স্কিলস্ ফর স্মার্ট বাংলাদেশ শীর্ষক আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
 
মন্ত্রী আরো বলেন, এমডিজি, এসডিজিসহ,ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ ইত্যাদি প্রমাণ করে সরকার যুবসমাজ ও দেশের নাগরিকদের নিয়ে নিয়ে দূরদর্শী পরিকল্পনা করছে। 
মন্ত্রী মার্কেট ইকোনমি নিয়ে বলেন, আমাদের পণ্য ও সেবার মান বিশ্বমানের হতে হবে। তাহলেই এই মুক্তবাজার অর্থনীতির যুগে আমরা অন্যান্য দেশের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে দেশের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে পারবো। ভিশন-২০৪১ বাস্তবায়নে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশের বাস্তবায়িত করতে হলে নিজেরদের যোগ্য ও দক্ষ করে গড়ে তোলাটা একান্তই অপরিহার্য।
 
ডিজিটাল বাংলাদেশের বাস্তবায়ন এক অবারিত সুযোগের দুয়ার খুলে দিয়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, শতভাগ বিদ্যুতায়ন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট, সাবমেরিন ক্যাবলের ফলে গ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও এখন প্রযুক্তির ছোঁয়া। এই সমস্ত সুযোগ সুবিধা তরুণ ও জনসাধারণের জন্য নানা রকমের সম্ভাবনা ও আয়ের মাধ্যম সৃষ্টি করছে। যুবসমাজ ফ্রিল্যান্সিংসহ রিমোট জবের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছে, যা অর্থনীতিকে করছে বেগবান।

স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার বিকল্প নেই জানিয়ে মন্ত্রী আরো বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ একটি বহুমাত্রিক ধারণা।

সকল ভেদাভেদ ভুলে সকলে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে জ্ঞান ও দক্ষতা ভিত্তিক সমাজ গঠনে এগিয়ে আসলে আমরা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলা তথা স্মার্ট বাংলাদেশ গঠন করতে পারবো।
একশনিস্ট ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন ড. শারিন শাহাজাহান নাওমির সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্মার্ট বাংলাদেশ নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান মো. আবুল কালাম আজাদ এমপি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat