×
সদ্য প্রাপ্ত:
মেট্রোরেলের নতুন সূচিতে ট্রিপ বাড়ল ৭টি জামায়াতের পিআর আন্দোলন রাজনৈতিক প্রতারণা ছাড়া কিছুই নয়: নাহিদ দেশব্যাপী বৃহত্তর আন্দোলনের ডাক জামায়াতসহ ৮ দলের, কাল সমাবেশ দেশের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদার ফের দ্বিধা বাড়ালেন ট্রাম্প, যুক্তরাষ্ট্র না রাশিয়া কাকে বেছে নেবে ভারত? ইসির রিমোট আগারগাঁওয়ে নেই: হাসনাত জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে: সালাহউদ্দিন প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান শিক্ষকদের, আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিক, কর্মচারী ও কর্মকর্তাদের পাওনা পরিশোধের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ ব্যাংক খাতের মাফিয়া পুবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মাদ আলী
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-০১
  • ২৫ বার পঠিত
বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজে অস্থায়ীভাবে ‘শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট’ কার্যক্রম শুরু করেছে। এর মধ্য দিয়ে ২০০১ সালে প্রণীত ‘বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট আইন’-এর অধীন শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টের দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড শুরু হলো। দেশের শিল্পীদের সুরক্ষায় নানা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ট্রাস্ট। ইতোমধ্যে ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অসীম কুমার দে নিয়োগ পেয়েছেন। এ তথ্য মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র নিশ্চিত করেছে।

এ বিষয়ে সংস্কৃতিবিষয়ক সচিব মো. আবুল মনসুর যুগান্তরকে বলেন, শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট ইতোমধ্যে দাপ্তরিক কর্মকাণ্ড শুরু করেছে। নিয়োগ প্রক্রিয়াও চলছে। বাংলা একাডেমিতে অস্থায়ীভাবে ট্রাস্টের দাপ্তরিক চলবে। ইতোমধ্যে আসবাবপত্র কেনার কাজও সম্পন্ন হয়েছে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে সেখানে পুরোদমে অফিস শুরু হবে।

২০০১ সালে শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট আইন হয়েছিল। সেই সময় বিধিমালাও হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুবারে ট্রাস্টে ৩০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। কিন্তু সেটি সাংগঠনিরক কাঠামো পায়নি, কার্যকরও হয়নি। বর্তমানে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে এ বিষয়ে পদক্ষেপের ভিত্তিতে ট্রাস্টের কার্যক্রম শুরু হলো।

সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টকে সাংগঠনিক রূপ দিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে। এ বিষয়ে কয়েক দফা বৈঠকও হয়। বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টি বোর্ড ৭ জুন এক সভার আয়োজন করে সেখানে গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত নেয়। এর মধ্যে রয়েছে-২০০১ সালে প্রণীত ‘বাংলাদেশ শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট আইন’-এর অধীন ‘শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্ট’ নামে একটি সংবিধিবদ্ধ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করা; সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে একজন যুগ্ম-সচিবকে ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসাবে নিয়োগ করতে হবে, যিনি ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য-সচিব হিসাবে দায়িত্ব পালন করবেন; অস্থায়ীভাবে বাংলা একাডেমিতে কার্যক্রম শুরু করে পরবর্তী সময়ে কপিরাইট অফিসে স্থানান্তর করতে হবে।

বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি থেকে একজন সহকারী পরিচালক, একজন কম্পিউটার অপারেটর, একজন অফিস সহায়ক এবং বাংলা একাডেমি থেকে একজন সহকারী পরিচালক, একজন অফিস সহকারী, একজন অফিস সহায়ক, একজন নিরাপত্তা কর্মী ও একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মী নিয়ে আপাতত অস্থায়ী কার্যালয় চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়। শিল্পী কল্যাণ ট্রাস্টের সাংগঠনিক কাঠামো (অর্গানোগ্রাম) নীতিগত অনুমোদনসহ প্রধানমন্ত্রীর ‘ত্রাণ ও কল্যাণ’ তহবিল থেকে ট্রাস্টের অনুকূলে ২০ কোটি টাকা দেন। এ টাকা যে ব্যাংক বেশি মুনাফা দেবে সে ব্যাংকে এফডিআর করা হবে। ট্রাস্ট পরিচালনার জন্য ২০২০ সালের ১৬ মার্চ গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডের ১২নং ক্রমিকের সদস্য সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক হাসান আরিফ মৃত্যুবরণ করায় তার স্থলে বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আবৃত্তিশিল্পী আকাম উল্লাহ ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হিসাবে মনোনীত হবেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat