×
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-২৯
  • ৫০ বার পঠিত
কিলিয়ান এমবাপ্পে আর নেইমার তো আগেই ছিলেন। তাঁদের দুজনের জার্সি কেনার লোক পৃথিবীতে কম নেই। এর সঙ্গে গত মৌসুমে যোগ হয়েছেন লিওনেল মেসি। ফুটবল–বিশ্বে অন্যতম জনপ্রিয় নামটি আর্জেন্টাইন তারকার। তিনি পিএসজিতে নাম লেখানোর পর হু হু করে বাড়তে থাকে দলটির জার্সি বিক্রি। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জার্সি বিক্রিতে রিয়াল মাদ্রিদের সঙ্গে জিততে পারেনি পিএসজি।

২০২১-২২ মৌসুমে জার্সি বিক্রি থেকে আয়ে সবার চেয়ে এগিয়ে করিম বেনজেমা-কাসেমিরো-আসেনসিওদের রিয়াল। গত মৌসুমে জার্সি বিক্রি থেকে দলটির আয় হয়েছে ৩৩ লাখ ইউরো। পিএসজি অবশ্য দ্বিতীয় অবস্থানেই আছে। তবে রিয়ালের চেয়ে তাদের জার্সি বিক্রি থেকে আয় গত মৌসুমে অনেকটাই কম। জার্সি বিক্রি থেকে প্যারিসের ক্লাবটি আয় করেছে ২২ লাখ ইউরো।

পিএসজির সূত্র থেকে জানা গেছে, মেসি প্যারিসের ক্লাবটিতে নাম লেখানোর পর লাফ দিয়ে বেড়েছে তাদের জার্সি বিক্রি। ২০২০-২১ মৌসুমে তারা জার্সি বিক্রি থেকে যত আয় করেছে, সেটা ছাড়িয়ে গেছে গত মৌসুমের মাঝামাঝিতেই। এই প্রথমবারের মতো দলটি এক মৌসুমে ১০ লাখের বেশি জার্সি বিক্রি করেছে। এর মধ্যে ৬০ শতাংশই মেসির ৩০ নম্বর জার্সি।

অ্যামাজনে ইউরোপের শীর্ষ চারটি লিগ স্পেন, ইতালি, ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সের বিভিন্ন দলের বিক্রি হওয়া জার্সি থেকে আয়ের হিসাব করেছে কিলিয়াগন নামে একটি প্রতিষ্ঠান। শুধু বিক্রির হিসাব ধরে যদি এগোনো হয়, তাহলে রিয়ালই সবার চেয়ে এগিয়ে। ২০১৮ সালের তুলনায় দলটির জার্সি বিক্রি ৪০০ শতাংশ বেড়েছে গত মৌসুমে।

তৃতীয় স্থানে পিএসজির পরই আছে গত মৌসুমে ইতালির সিরি ‘আ’র শিরোপা জেতা এসি মিলান। গত মৌসুমে জার্সি বিক্রি থেকে চ্যাম্পিয়নস লিগের সাবেক চ্যাম্পিয়নরা আয় করেছে ১৫ লাখ ইউরো।

জার্সি বিক্রি থেকে আয়ে সেরা দশে স্প্যানিশ ক্লাবগুলোর মধ্যে রিয়াল মাদ্রিদ ছাড়া আছে শুধু বার্সেলোনা। জার্সি বিক্রি থেকে আয়ে গত মৌসুমে তারা ইউরোপের ক্লাবগুলোর মধ্যে আছে ষষ্ঠ স্থানে। এ খাতে গত মৌসুমে তাদের আয় হয়েছে সাত লাখ ইউরো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat