×
  • প্রকাশিত : ২০২৫-১১-২২
  • ৮ বার পঠিত

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বৈঠক শেষে সংবাদমাধ্যমকে ট্রাম্প বলেন, ‘আমাদের দারুণ ও অর্থবহ আলোচনা হয়েছে। নিউইয়র্ক শহরকে আরও কর্মক্ষম ও বাসযোগ্য করতে আমরা দু’জনই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ একসময় যাকে তিনি ‘জিহাদি’ আখ্যা দিয়েছিলেন ও নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন। সেই মামদানির সফল নির্বাচনী প্রচারণারও প্রশংসা করেন ট্রাম্প

মামদানি সাংবাদিকদের জানান, আলোচনায় তিনি ভাড়া, নিত্যপণ্যের দাম, ইউটিলিটি বিল ও জীবনযাত্রার ব্যয়সংকটসহ সাধারণ নিউইয়র্কবাসীর উদ্বেগ তুলে ধরেছেন। আমরা মতাদর্শে ভিন্ন হলেও নিউইয়র্কবাসীর জীবনমান উন্নয়নে একসঙ্গে কাজ করতে চাই।

ফিলিস্তিনি অধিকার ও অভিবাসনবান্ধব অবস্থানের জন্য পরিচিত মামদানি জানান, অভিবাসননীতি ও প্রয়োগসহ বহু ইস্যুতে মতপার্থক্য থাকলেও ট্রাম্পের সঙ্গে ‘সাধারণ ভিত্তি’ খোঁজার সুযোগ আছে। তিনি মার্কিন ‘অবিরাম যুদ্ধ’ বন্ধ করা ও জীবনযাত্রার ব্যয় কমানোকেই অগ্রাধিকার বলে উল্লেখ করেন।

ট্রাম্পও বলেন, জীবনযাত্রার ব্যয় নিয়ে মামদানির অবস্থান তার অনেক ভোটারের সঙ্গেও মিল রয়েছে। তিনি বলেছেন, তার অনেক ভোটার আমাকেও সমর্থন করেছেন- এটা আমি স্বাগত জানাই।’

নিউইয়র্ক সিটির ৮.৫ মিলিয়ন মানুষের এক-চতুর্থাংশ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করে- এ তথ্য তুলে ধরে মামদানি আশা প্রকাশ করেন, সহযোগিতা হলে পরিস্থিতি বদলানো সম্ভব।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat