×
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-১২
  • ৩০৪ বার পঠিত
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন-বিষয়ক সাবেক পরিচালক হচ্ছেন বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন রাষ্ট্রদূত। ডেভিড মিল বর্তমানে কর্মরত আছেন চীনে। তবে তার আমলে ঢাকা-মার্কিন পররাষ্ট্রনীতিতে খুব একটা পরিবর্তন আসবে না বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
প্রায় ১০ বছর আগে বাংলাদেশের মার্কিন দূতাবাসে উপ-মিশন প্রধান হিসেবে কাজ করা ডেভিড স্লেটন মিল আবারও ফিরছেন ঢাকার পুরনো কর্মস্থলে। তবে এবার দায়িত্ব নেবেন মিশন প্রধান হিসেবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বাংলাদেশে পিটার হাসের জায়গায় নতুন রাষ্ট্রদূত হিসেবে ডেভিড মিলকে মনোনয়ন দেয়ার পরপরই এ নিয়ে চলছে নানা আলোচনা। 

নতুন রাষ্ট্রদূতকে নিয়ে প্রত্যাশা রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসকারী বাংলাদেশিদেরও। 

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশের ভোট নিয়ে দৌড়ঝাঁপ করায় ব্যাপক আলোচিত-সমালোচিত হন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস। ভোট শেষে পাঁচ মাসের মাথায় তাকে ফিরিয়ে নিয়ে ঢাকায় নতুন রাষ্ট্রদূত দিচ্ছে ওয়াশিংটন। বিষয়টিকে অনেকেই দেখছেন ইতিবাচক হিসেবে।
 
তবে ভিন্নমতও রয়েছে। নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়নকে খুব সোজা চোখে দেখতে রাজি নন কেউ কেউ। যদিও রাষ্ট্রদূত পরিবর্তনের সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির খুব পরিবর্তনের নজির কম বলেই মত বিশেষজ্ঞদের।
 
২০১৪ সালে ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে উপ-মিশন প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ডেভিড মিল। একই পদে বর্তমানে চীনে কর্মরত রয়েছেন তিনি। ২০১৮ সালে মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের অর্থনৈতিক ও ব্যবসা বিষয়ক ব্যুরোর বাণিজ্য নীতিবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি এবং তার আগে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নীতি ও বাস্তবায়ন বিষয়ক পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন ডেভিড মিল। 

রাষ্ট্রীয় রীতি অনুযায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট মনোনীত ডেভিড মিলকে মুখোমুখি হতে হবে দেশটির পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেটে। 
 
শুনানি শেষে যোগ্য বিবেচিত হলেই ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পাবেন ডেভিড মিল। বয়ে আনবেন নতুন কোনো বার্তা, যা দুই দেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে করবে আরও মজবুত। এমন প্রত্যাশা সবার।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat