×
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-১৮
  • ৬৬ বার পঠিত
ভবিষ্যতে দেশে জ্বালানিসংকট আরো তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন আলোচকরা। এ সংকট মোকাবেলায়  স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি জ্বালানি পরিকল্পনা গ্রহণের তাগিদ দেন তাঁরা।

গতকাল বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আয়োজিত এক গোলটেবিল বৈঠকে এ আশঙ্কা প্রকাশ করেন তাঁরা। বৈঠকে ‘বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসংকট : নাগরিক ভাবনা’ শিরোনামে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক বদরুল ইমাম।

মূল প্রবন্ধে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববাজারে এলএনজি জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি দ্রুত থেমে যাবে না, বরং ইউরোপিয়ান দেশগুলো রাশিয়ার গ্যাস না পাওয়ার ফলে এলএনজি বাজারে নামছে, এর ফলে দাম বাড়া অবশ্যম্ভাবী। দীর্ঘমেয়াদে এলএনজির ওপর অধিকতর নির্ভরশীলতা বাংলাদেশকে আর্থিক সংকটে ফেলবে। এ সংকট মোকাবেলায় দেশীয় গ্যাস মুখ্য ভূমিকা রাখতে পারে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক গ্যাসসম্পদ মূল্যায়ন সংস্থাগুলো একমত পোষণ করেছে, বাংলাদেশে এখনো পর্যাপ্ত পরিমাণে অনাবিষ্কৃত গ্যাস পাওয়া যাবে। ’

সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারের সভাপতিত্বে এই  গোলটেবিল বৈঠকে আরো বক্তব্য দেন তেল গ্যাস ও খনিজ সম্পদ এবং বিদ্যুৎ-বন্দর রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জুনায়েদ সাকি প্রমুখ।    

অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেন, ‘বর্তমানে আমরা জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে যে সংকট দেখতে পাচ্ছি, তা কোনো আকস্মিক বিষয় না। পরিকল্পনা অনুযায়ীই এই সংকট তৈরি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলছেন বিদ্যুৎ খাতে আমাদের প্রচুর ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। ’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat