জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র, প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের জন্মদিন উপলক্ষে রাজধানীর শ্রী শ্রী জাতীয় শিবমন্দিরে বিশেষ প্রার্থনা ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মন্দির কমিটির সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ অশোক তরুর সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, বাজুসের সাবেক সভাপতি, হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায়।
এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের শিক্ষা ও মানব সম্পদ সম্পাদক এস কে বাদল, কাউন্সিলর আকাশ কুমার ভৌমিক, চন্দন কুমার ভৌমিক, বাবুল কৃষ্ণ হাওলাদার, সুব্রত ঘোষ, সজল কুণ্ডু, কমল দেব, মিহির লাল বৈরাগী, কাজল চন্দ্র হালদার, নয়ন সাহা, কার্তিক সরকার বাবু, গৌরমতি কোমল, চন্দ্রবাসী দাস প্রমুখ। প্রার্থনাসভায় সজীব ওয়াজেদ জয়ের দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্য কামনা করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি, বাজুসের সাবেক সভাপতি, হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপকার সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি ২০০৮ সালে বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে প্রাধান্য দেন তথ্য-প্রযুক্তিকে। এরপর আর পেছনে ফিরে থাকাতে হয়নি। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ও একই সঙ্গে সফল রূপকার তিনি।
তিনি বলেন, আগে অনেকেই ডিজিটাল বাংলাদেশ কী? এই প্রশ্নটা করত। অনেকে হাসি-তামাশাও করতেন। এখন কেউ আর করে না। কারণ যারাই তামাশা করতেন, তারা জানে, এই প্রশ্ন সে যে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করবে, যে স্মার্টফোনের মাধ্যমে লিখবে, যে চায়ের দোকানে বসে বলবে, সেই ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, সেই স্মার্টফোন, সেই চায়ের দোকানে ইন্টারনেট চালিত যে টেলিভিশনটা চলছে, এসবই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি। এখন আর বিদ্যুৎ বিল কিংবা ট্যাক্স দেওয়ার জন্য লাইন দিতে হয় না, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি ফরমের জন্য দেশের একপ্রান্ত থেকে আরেকপ্রান্ত ছোটাছুটি করতে হয় না, অজপাড়াগাঁয়ে পড়ে থাকা দুখিনী মায়ের মুখটা দেখার জন্য প্রবাসী ছেলেকে বছরের পর বছর অপেক্ষার যন্ত্রণা নিয়ে থাকতে হয় না।
তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় আগামী বাংলাদেশের প্রতিচ্ছবি।
এ জাতীয় আরো খবর..