দেশব্যাপী জ্বালানি, গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি ও লোড শেডিংয়ের প্রতিবাদে ভোলায় বিএনপির বিক্ষোভ মিছিলে পুলিশের গুলিতে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুর রহিম নিহত হওয়ার ঘটনায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল।

আজ সোমবার বেলা ১১টার দিকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় গেইট থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে রায়সাহেব বাজার মোড়ে শেষ হয়।

মিছিল পরবর্তী সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম। তিনি বলেন, বিএনপি ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ সকল অঙ্গ সংগঠন এবং সাধারণ মানুষের ওপর নির্বিচারে গুলি বর্ষণের অধিকার পুলিশের নেই।

এমন আচরণ ভবিষ্যতে আর হলে ছাত্রজনতা নিয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।

সঞ্চালনায় সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা বলেন, পুলিশের মতো রাষ্ট্রীয় বাহিনীর দলীয় আচরণ চলবে না। যদি এমন আচরণ কেউ যদি করতে চান, তাহলে তিনি যেন পুলিশের পোশাক ছেড়ে মুজিবকোর্ট পরিধান করেন। তাহলেই তখন তাদের রাজপথে মোকাবিলা করা হবে।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামসুল আরেফিন বলেন, বাংলাদেশের কোনো নাগরিকের ওপর অবৈধভাবে গুলিবর্ষণ পাক হানাদার বাহিনীর মতো আচরণ। এ ধরনের আচরণের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনের নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধারা সর্বাত্মকভাবে প্রতিরোধ করবে।

মিছিলে আরো উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র কর্মী ফয়েজ উদ্দিন, জুলকার নাইন, সাবেক প্রচার সম্পাদক জুয়েল মৃধা, আজিমুল চৌধুরী, তাহসান রেজা, শাকিল চৌধুরী, খোরশেদ রকি, রাকিবুল অয়ন, আল আমিন, মুসাব্বির মিল্লাত, প্রচার সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুমী, সাদ্দাম হোসেন, মোস্তাফিজুর অয়ন, দ্বপ্তর সম্পাদক সাখাওয়াতুল ইসলাম পরাগ, মাহমুদুল হাসান, রাসেদ বিন হাসিম, সজীব সাজু, জাহিদুল ইসলাম, মাঈন উদ্দিন, কাউসার আকাশ, আরিফুল ইসলাম, ইয়াসির আরাফাত, মারুফ আহমেদ, রিফাত, আসিফ ইমরান, রাসেল মিয়া, মেহেদী হাসান, শাওন, রবিন মিয়া, মেহেদী বাপ্পি, মোজ্জামেল ডেনি, মোরসালিন, সুলতান মাহমুদ, তারিকুল ইসলামসহ আরো অনেকে।