×
সদ্য প্রাপ্ত:
সপ্তাহের বেশি সময় ধরে পঞ্চগড়ে বইছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা স্থায়ীভাবে তুলে নিলো যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাজ্য সফরে জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান আজ ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রের কার্যক্রম স্বাভাবিক নিয়মে চালু থাকতে পা‌রে লালবাগে প্লাস্টিক গোডাউনের আগুন নিয়ন্ত্রণে দাড়ি-টুপিকে রাজাকারের প্রতীক বানানো ঘৃণাকারীদের প্রতিহত করুন : হেফাজত নির্বাচন নিয়ে প্রতিবেশীদের উপদেশ চাই না, ভারতকে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা ভাতার দাবিতে আন্দোলন : সচিবালয়ের ১৪ কর্মচারী বরখাস্ত বিদেশে শ্রমশক্তি রপ্তানিতে বড় বাধা দালাল চক্র : প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফেরার তারিখ জানালেন তারেক রহমান
  • প্রকাশিত : ২০২৫-১২-১৭
  • ৭ বার পঠিত
ইসলামের বিধান ও মুসলমানদের প্রতীক দাড়ি-টুপিকে রাজাকারের প্রতীক বানিয়ে ঘৃণা চর্চার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী।বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। 

তিনি বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি, বিজয় দিবসকে উপলক্ষ্য করে দেশের বিভিন্ন স্থানে ইসলামের বিধান ও মুসলমানদের প্রতীক দাড়ি-টুপিকে রাজাকারের প্রতীক বানিয়ে ঘৃণার চর্চা আবারও শুরু হয়েছে। এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। জাতিকে বিভাজনকারী এই ঘৃণাজীবীদের প্রতিহত করুন। পতিত ফ্যাসিস্ট হাসিনার শাসনামলে মুসলমানি পরিচয় ও নাম-নিশানাকে ঘৃণার লক্ষ্যবস্তু বানিয়ে ইসলাম নির্মূলের রাজনীতি করা হয়েছিল।তিনি আরও বলেন, জুলাই বিপ্লবীরা শান্তি ও সহাবস্থানের পথ বেছে নেওয়ার সুযোগে হিন্দুত্ববাদী অপশক্তি ও বাম সেকুলাররা আবারও উৎপাত শুরু করেছে। তারা বিভাজন সৃষ্টি করে দেশকে অস্থিতিশীল করার ষড়যন্ত্র করলে আমরা চুপচাপ বসে থাকব না।আজিজুল হক বলেন, আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে, কথিত ‘রাজাকার’ বয়ান ধসে যাওয়ায় ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন ঘটেছিল। ভারতীয় বয়ানে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রত্যাখ্যান করেছে জুলাইয়ের নতুন বিপ্লবী প্রজন্ম। একাত্তরের মহান জনযুদ্ধকে আধিপত্যবাদী শক্তির হাতে যারা তুলে দিয়েছিল, তারা ক্ষমতার স্বার্থে স্বজাতির সঙ্গে বেইমানি করেছে। ফলে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিসহ দেশটির শীর্ষ রাজনীতিকরা আজ আমাদের বিজয় দিবস ছিনতাই করার সাহস দেখাতে পারছেন। একাত্তরে আমাদের রক্তাক্ত জনযুদ্ধ ও বিজয় একান্তই আমাদের।

মাওলানা আজিজুল হক আরও বলেন, ভারতীয় বয়ানে ‘মুক্তিযুদ্ধ’-এর প্রচারকরা মূলত ফ্যাসিবাদ ও আধিপত্যবাদের দালাল। তারা একাত্তরকে ব্লাসফেমিতে পরিণত করেছে। এমনকি কোনো বিতর্কিত তথ্য বা সংখ্যা নিয়েও প্রশ্ন তোলা যাবে না। একাত্তরের জনযুদ্ধ কারো একার পিতার সম্পত্তি নয়। সাতচল্লিশের উত্তরসূরি একাত্তর, যেভাবে একাত্তরের উত্তরসূরি চব্বিশ। সাতচল্লিশ, একাত্তর ও চব্বিশ— আমাদের আজাদীর সিলসিলা। কোনোটিকে অস্বীকার করার সুযোগ নেই। আমাদের এখন বরং সত্য ইতিহাস চর্চা করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat