×
সদ্য প্রাপ্ত:
হংকং এর বিপক্ষে মাঠে নামছে বাংলাদেশ ফুটবল দল চারদিকে শুধু লাশ আর লাশঃ গোলাম মাওলা রনি আমাদের মুল লক্ষই হল গনতান্ত্রিক মুল্যবোধ প্রতিষ্ঠাঃ মির্জা ফকরুল অবশেষে ডোনাল্ড ট্রাম্পের আহবানে ইসরাইল, ফিলিস্তানের যুদ্ধ বিরতি কার্যকর হতে যাচ্ছে রাজধানীর বিভিন্ন গুরত্বপুর্ন পয়েন্টে তারেক রহমানের দেওয়া বিবিসির স্বাক্ষাতকারটি স্কিনে প্রদর্শিত হয় হঠাৎ জিয়াউর রহমানের সমাধিতে খালেদা জিয়া রাজধানীর ফরচুন শপিংমল থেকে ৫০০ ভরি স্বর্নালংকার চুরি ঢাকায় বাসা বাড়িতে সাপ আতঙ্ক নুরের এনসিপি নেতাদের টিভি মালিকানা নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য মুঠোফোনে প্রতারক চক্রের নতুন কৌশল, ফোন করে আতঙ্ক ছড়িয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-১৩
  • ৩৯ বার পঠিত
প্রতিদিন অবৈধভাবে ২০০ কোটি টাকার সোনা আসছে দেশে। এই হিসেবে বছরে ৭৩ হাজার কোটি টাকার সোনা আসে। যার পুরোটাই প্রতিবেশি দেশগুলোতে পাচার হয়ে যাচ্ছে বলে দাবি করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

শনিবার সকালে রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠনটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়। 

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন এন্টি স্মাগলিং অ্যান্ড ল’ এনফোর্সমেন্টের চেয়ারম্যান এনামুল হক খান দোলন।

সারা দেশে জুয়েলারি শিল্পের বাজারে অস্থিরতা, চলমান সংকট ও সমস্যা, দেশি-বিদেশি চোরাকারবারি সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য, অর্থপাচার ও চোরাচালান বন্ধ এবং কাস্টমসসহ সব আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর জোরালো অভিযানের দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলন করা হয়।

এনামুল হক খান বলেন, প্রবাসী শ্রমিকদের রক্ত-ঘামে অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রার অপব্যবহার করে প্রতিদিন সারা দেশের জল, স্থল ও আকাশ পথে প্রায় ২০০ কোটি টাকার অবৈধ সোনার অলংকার ও বার চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশে আসছে। যা ৩৬৫ দিন বা বছর শেষে দাঁড়ায় প্রায় ৭৩ হাজার কোটি টাকা। সোনা পাচার হওয়ায় বড় অংকের ডলার বিদেশে চলে যাচ্ছে। দেশের ডলার সংকটের এটা অন্যতম কারণ বলেও মনে করে এ সংগঠনটি।

ইউক্রেন ও রাশিয়ার চলমান যুদ্ধ পরিস্থিতি পুরো বিশ্ব অর্থনীতিকে বড় ধরনের বিপর্যয়ের মুখে ফেলে দিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ফলশ্রুতিতে বিশ্বব্যাপী পণ্যমূল্য বেড়েছে। মূল্যস্ফীতির চরম আঘাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিপর্যস্ত। দেশে দেশে মার্কিন ডলারসহ অন্যান্য বৈদেশিক মুদ্রার দাম প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এরই প্রভাব পড়েছে সোনার বিশ্ববাজারে।

সংবাদ সম্মেলনে বাজুস বেশ কিছু প্রস্তাব দেয়। প্রস্তাবগুলো হলো- সোনা চোরাকারবারিদের চিহ্নিত করতে বাজুসকে সম্পৃক্ত করে পৃথকভাবে সরকারি মনিটরিং সেল গঠন করতে হবে। পাশাপাশি চোরাকারবারিদের দমনে প্রয়োজনে আইন সংশোধন করে আরও কঠোর আইন করা। ব্যাগেজ রুলের আওতায় সোনার বার ও অলংকার আনার সুবিধা অপব্যবহারের কারণে ডলার সংকট ও চোরাচালানে কী প্রভাব পড়ছে, তা জানতে বাজুসকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড-এনবিআরকে সমীক্ষা পরিচালনার প্রস্তাব করেছে বাজুস। চোরাচালানে জব্দ সোনার ২৫ শতাংশ পুরস্কার দেওয়ার প্রস্তাব রাখা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat