রাষ্ট্রপতি জাদুঘরে পৌঁছালে প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকের-উজ-জামান এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাকে স্বাগত জানান। পরে বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর প্রতিষ্ঠার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস রাষ্ট্রপতি হামিদের কাছে তুলে ধরা হয়।
জাদুঘর কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রপতিকে একটি ক্রেস্ট উপহার দেন। রাষ্ট্রপতিও বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরকে একটি ক্রেস্ট উপহার দেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য নির্ধারিত গ্যালারিসহ জাদুঘরের ছয়টি আলাদা অংশ রয়েছে।
সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি হামিদ তার সফরসঙ্গীদের নিয়ে বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরের বিভিন্ন কক্ষ ও স্থাপনা পরিদর্শন করেন। বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে দর্শনার্থী বইয়ে রাষ্ট্রপতি স্বাক্ষর করেন। রাষ্ট্রপতি সেখানে ফটোসেশনেও অংশ নেন।
রাষ্ট্রপতির বড় ছেলে সংসদ সদস্য রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক, রাষ্ট্রপতির সচিব এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা সফরকালে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ছিলেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের পশ্চিম পাশে ১০ একর জমির ওপর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিয়ন্ত্রিত ‘বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর’ নির্মিত হয়েছে।
বিশ্বমানের স্থাপত্য জাদুঘরটি শুধুমাত্র দেশের সামরিক ইতিহাস, ঐতিহ্য, বিভিন্ন অস্ত্র ও গোলাবারুদ, সাফল্যের গল্প, বিশেষ করে সমগ্র মুক্তিযুদ্ধের অবিশ্বাস্য বীরত্ব ও বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য।
এ জাতীয় আরো খবর..