পবিত্র ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষে কোনো ধরনের আলোকসজ্জা করা যাবে না। প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে অজু করে ঈদগাহে ও মসজিদে আসতে হবে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধ নিশ্চিতকল্পে মসজিদ ও ঈদগাহের ওজুখানায় সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। ঈদে এসব নির্দেশনাসহ মোট আট দফা নির্দেশনা দিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার এই নির্দেশনাসংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। ঈদের জামাতে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য মুসল্লিদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে মন্ত্রণালয়।
ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় আরো বলা হয়েছে, ঈদের নামাজের জামাতে আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে। মসজিদ অথবা ঈদগাহে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। ঈদের নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে। এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে। পশু কোরবানির ক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।
মহামারি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য পবিত্র ঈদুল আজহার নামাজ শেষে মহান আল্লাহর দরবারে খতিব ও ইমামদের দোয়া করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
নির্দেশনা বাস্তবায়নে খতিব, ইমাম এবং মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে অনুরোধ জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।
সূত্র : বাসস
এ জাতীয় আরো খবর..