৩৩৬
জন পুরুষ, ১০ জন নারী এবং ১২৮ জন কিশোর-কিশোরীকে অবৈধভাবে গ্রিসে
অনুপ্রবেশে সহায়তা করেছেন ফালাহ। অবশ্য পরবর্তীতে শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে তাকে
২৮০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এদিকে এমন রায়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে
মানবাধিকার সংস্থাগুলো। তারা বলছে, আল-ফালাহ নিজেই একজন অভিবাসী। তাকে
‘বলির পাঁঠা’ বানিয়েছে গ্রিস প্রশাসন।
গ্রিসের ক্রিটের বন্দরে ২০২২
সালের নভেম্বরে যখন অভিবাসীবাহী নৌকাটি আসে, তখন নৌকাটি চালাচ্ছিলেন ৪৫
বছরের মিসরীয় জেলে ফালাহ। উপকূলের কাছে ঝড়োবাতাসে নৌকাটি নিয়ন্ত্রণ হারালে
গ্রিসের কোস্টগার্ডে বিপদ সংকেত পাঠায় নৌকাটি। তাদের সহায়তায় পরে নৌকাটি
উপকূলে আসে।